৯০-এর দশক থেকে ভারতের জাতীয় নির্বাচনগুলোর মধ্যে এবারের নির্বাচনে একটি নতুন বিষয় দেখা যাচ্ছে যে, দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের মতো পুনর্নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন।
মোদির বিরোধীদের বিতর্ক করা হচ্ছে যে তিনি নির্বাচনের ফল নিজের দিকে আনতে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করছেন, সরকারি গোয়েন্দা ও অন্যান্য সংস্থাকে ব্যবহার করে বিরোধীদের দমন করছেন। এসব উপায়ের কারণে কোনো জনরোষ দেখা যায়নি। এতে প্রশ্ন উঠছে, কীভাবে একটি গণতন্ত্র লৌহমানবের শাসন মেনে নিতে পারে।
আমি মনে করি আমরা এক ধরনের চুপ সম্মতিতের দিকে এগিয়েছি, যেখানে বিজেপি সমর্থকরা মোদির অধীনে সব সময় গণতন্ত্রের ক্ষুদ্রতা ধরে রেখেছে। যখন মোদি অর্থনৈতিক উন্নতি আগামী পর্যান্ত চালিয়ে আসতে পারেন তখন। তারা সব সময়ই তাঁদের নেতার বা দলের হিন্দুত্ববাদী উদাহরণে রয়েছে।
তাতে অনেক তরুণ এবং নতুন ভোটারের মধ্যে আকর্ষণীয় হয়, যারা মোদির নীরাপত্তা এবং পূর্বাগত কার্যকর্তার ভিত্তি সম্পর্কে ভালো মন্তব্য করে থাকে। এখন তারা তারা যেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পূর্বের এশিয়ার গল্পগুলির মধ্যে ঢুকেছে। তখন দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানে, যেখানে একনায়কতান্ত্রিক নেতারা দ্রুত প্রবৃদ্ধি করে ধরেছিল, সেই সঙ্গে ধরেছিল নীতিবিধাতাদের দেশে উন্নতি।
এই নেতারা সত্যিই অবাধ নির্বাচনের রাজপথ উদ্ঘাটন করেছিলেন তাদের দেশ মধ্যম আয়ের দেশের মাটি উধৃত হওয়ার পরে। মোদির আওতাধীনে ভারতে তার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও নীতিবিধির পার্থক্য সাফল্যে এগিয়ে আসে, যা ধারাবাহিকভাবে প্রাথমিক এশিয়ার উন্নয়ন ধাঁচার মতো।
প্রতিদিন বাড়ছে শেয়ারবাজার, অবকাঠামো প্রকল্পের বিস্তার এবং অনেক নতুন ডিজিটাল প্রকল্প, যা বিভিন্ন ভালবাসা উপহার দেয় মানুষের জন্য। মোদির কারণে ভারত বুঝিয়ে যাচ্ছে যে তার কার্যকলাপ দিনদিন বাড়িয়ে তুলছে দেশটির সার্বিক অবস্থান।
মোদির আওতাধীনে ভারতে তার অর্থনৈতিক উন্নতি ও নীতিনির্ধারকতা সফলভাবে এগিয়ে আসে, যা ধারাবাহিকভাবে প্রাথমিক এশিয়ার উন্নয়ন ধাঁচার মত। প্রতিদিন বাড়ছে শেয়ারবাজার, অবকাঠামো প্রকল্পের প্রসার এবং অনেক নতুন ডিজিটাল প্রকল্প, যা বিভিন্ন ভালোবাসা উপহার দেয় মানুষের জন্য। মোদির কারণে ভারতে বুঝিয়ে যাচ্ছে যে তার কার্যকাল দিনদিনে বাড়িয়ে তুলছে দেশটির সামগ্রিক অবস্থা।