নাটয়ের বড়াইগ্রামে মাছ ধরা নিয়ে সংঘর্ষে আহত হয়েছিল একজন ছাত্রলীগ নেতা, তার নাম আশিক সরকার ছিল। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শুরু করা হয়েছিল তাঁর চিকিৎসা, কিন্তু সে রবিবারের বিকালে মৃত্যুবরন করেন।
বড়াইগ্রাম এলাকার পুলিশ কর্মকর্তা শাফিউল আয়ম খান বলেন, আশিক সরকার চাঁদাই গ্রামের মীরন সরকারের ছেলে ছিল। তিনি একসময় ছাঁদাই ইউনিয়ন ছাত্রলীগের প্রাথমিক সংগঠনিক পদধারী ছিল। আশিকের সংগঠনিক পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য বড়াইগ্রাম উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা শাহাবুল ইসলাম যথেষ্ট তথ্য প্রদান করেছিলেন।
নিহত ছাত্রলীগ নেতা আশিকের বাবা মীরন সরকার ছেলে হত্যার বিচার দাবি করেছেন। বড়াইগ্রাম থানার ওসি জানান, হত্যাচেষ্টার মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে গণ্য হবে। অভিযুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।