টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

পাকিস্তানের বিপক্ষে জিতলেই সেমিফাইনাল এমন ম্যাচেও ভুল আম্পায়ারিংয়ের শিকার হয়েছে বাংলাদেশ। দলের টপ অর্ডার ও সবচেয়ে অভিজ্ঞ ব্যাটার এবং অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে ‘ভুয়া’ লেগ বিফোরে সাজঘরে পাঠানো হয়েছে।
ভারতের বিপক্ষে বাজে আম্পায়ারিংয়ের শিকার হয়েছে বাংলাদেশ। বিরাট কোহলির পরিষ্কার ‘ফেক থ্রো’ চোখ এড়িয়ে গেছে আম্পায়ারদের। ওই ফেক থ্রো থেকে পাঁচ রান পেলে ভারতের বিপক্ষে জিতেও যেতে পারতো বাংলাদেশ।
সাকিবের বিতর্কিত আউট
ইনিংসের একাদশতম ওভারে শাদাব খানের বলে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে ঠিকঠাক ব্যাটে লাগাতে পারেননি। বল তাঁর প্যাডে লাগার পরই জোরালো আবেদন পাকিস্তানিদের। একটু সময় নিয়ে আঙুল তুলে দেন অ্যাড্রিয়ান হোল্ডস্টক। সঙ্গে সঙ্গে সাকিব রিভিউ নেন। রিপ্লেতে আল্ট্রাএজে স্পষ্ট ধরা পড়ে, সাকিবের ব্যাটে লাগার পরই বল প্যাডে লাগে। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে টিভি আম্পায়ার জিম্বাবুয়ের ল্যাংটন রুজেরে সাকিবকে আউট ঘোষণা করেন।
ফেক ফিল্ডিং
গত বুধবার ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের সপ্তম ওভারে একটি বিতর্কিত ঘটনা ঘটে। দুই ওপেনার লিটন ও শান্তকে ধোকায় ফেলতে নিয়ম ভেঙে ফেক ফিল্ডিং করেন বিরাট কোহলি। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী বলটি ডেড হওয়ার কথা এবং জরিমানা হিসেবে ৫ রান বাংলাদেশের স্কোরে যোগ হওয়ার কথা। বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে মাঠের দুই আম্পায়ার ক্রিস বুন ও মারাইস এরাসমাসকে জানিয়েছিলেন শান্ত। কিন্তু আম্পায়াররা কোনো ভ্রুক্ষেপ করেননি।
নো বল বিতর্ক
ব্যাটিং করার সময়ও বিরাট কোহলি আম্পায়ারদের ওপর চাপ সৃষ্টি করেন। ১৬তম ওভারে হাসান মাহমুদ একটি বাউন্সার দিলে সেটি পুল করে নো বল দেওয়ার জন্য লেগ আম্পায়ারের দিকে পরিস্কার ইঙ্গিত করেন। বিষয়টি নিয়ে সাকিব আম্পায়ারের কাছে প্রতিবাদও করেন।
বিজনেস বাংলাদেশ / হাবিব